ড. আবরার বলেন, বিশ্বে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা অর্জনের বিকল্প নেই। একইসাথে মাদ্রাসা শিক্ষাকেও সময়োপযোগী ও আধুনিক করতে হবে। কর্মদক্ষতা, নৈতিকতা ও মানবিকতাবোধ গড়ে তুলতে কারিগরি শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
তিনি আরও বলেন, কারিগরি শিক্ষার্থীরাই আগামী দিনের বাংলাদেশ গড়ার সামনের সারির কারিগর হবেন।
জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণ করে তিনি বলেন, এই মাসেই ছাত্র, শিক্ষক ও সাধারণ মানুষ মিলে স্বৈরাচার পতনের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছিল। তাই জুলাই মাসকে শহীদদের স্মরণ ও গর্বের মাস হিসেবে পালনের আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. জাহিদুল ইসলাম মিঞা, পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার ও প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মো. জামাল উদ্দিন মিঞা।